۲۱ آذر ۱۴۰۳ |۹ جمادی‌الثانی ۱۴۴۶ | Dec 11, 2024
ইসরায়েল কি অস্ত্রের অভাবে ভুগছে?
ইসরায়েল কি অস্ত্রের অভাবে ভুগছে?

হাওজা / ইসরাইলী সেনাবাহিনী ট্যাংক , গোলাবারুদ , ক্ষেপণাস্ত্র ও অস্ত্র ঘাটতি ও স্বল্পতার শিকার হবে এবং অস্ত্রের অভাবে ভুগতে থাকবে ?!! এটা কি কখনো সম্ভব ?!

হাইজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, নিরব বয়কট : ৭ অক্টোবর ২০২৪ থেকে ইউরোপীয় দেশগুলো ইসরাইলে সরল বা সাধারণ / সাদামাটা সিম্পল গোলাবারুদ বিক্রি সীমিত করছে । ---- ইসরাইলী সংবাদ মাধ্যম ynet.news.com
ইসরাইলী সংবাদ মাধ্যম ওয়াইনেট.কম ( ynet.com ) - এ প্রকাশিত এ সংবাদ প্রতিবেদন নিয়ে কিছু কথা :
এই ৭ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত এত দীর্ঘ সময় এবং বিশেষ করে গত ৭ অক্টোবর ২০২৩ বা এর আগে থেকে এই ৭ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত তো ইউরোপীয় দেশগুলো দেদার সে ইসরাইলকে গোলাবারুদ , বোমা , অস্ত্র ও সামরিক সাজ-সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে এবং ইসরাইল সেগুলো ডিপো করে রেখেছে। কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলো ৭ অক্টোবর ২০২৪ থেকে সরল অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিক্রি সীমিত করলে আজ ১৬ অক্টোবর ২০২৪ মাত্র ৯ দিনে সব কিছু ফুরিয়ে গিয়ে ইসরাইলী সেনাবাহিনী ট্যাংক , গোলাবারুদ , ক্ষেপণাস্ত্র ও অস্ত্র ঘাটতি ও স্বল্পতার শিকার হবে এবং অস্ত্রের অভাবে ভুগতে থাকবে ?!! এটা কি কখনো সম্ভব ?!
আসলে এ কারণে নয় বরং ১লা অক্টোবরে (২০২৪ ) ইসরাইলে ইরানের সফল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা এবং ইদানিং অর্থাৎ গত ১৬ দিন ধরে হিযবুল্লাহর সফল অবিরাম ব্যাপক ও প্রচণ্ড ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইসরাইলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ( আয়রন ডোম বা লৌহ গম্বুজ , ডেভিডস স্লিং বা দাউদের গুলতি, তীর বা অ্যারো ২ ও ৩ , মার্কিন প্যাট্রিওট ইত্যাদি ) বিধ্বস্ত এবং অস্ত্র , গোলাবারুদ , ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক ও সাজ - সরঞ্জামের ডিপো , ভাণ্ডার ও স্টোর হাউসের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় ইসরাইলে ঐ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও ক্ষেপণাস্ত্র ঘাটতি দেখা দিয়েছে , না ইউরোপীয় দেশগুলো কর্তৃক ইসরাইলে অস্ত্র ও গোলাবারুদ রফতানি সীমিত করার কারণে অর্থাৎ নীরব বয়কটের জন্য নয় এবং এ সব নীরব বয়কট ফয়কট হচ্ছে বোগাস কথা। আর ইউরোপীয় দেশগুলো চরম মুনাফিক ও কপট । কারণ তারা মুখে মুখে ও কাগজে কলমে ইসরাইলে অস্ত্র ও গোলাবারুদ রফতানিতে সীমাবদ্ধতা আরোপের ঘোষণা দিয়েছে । কিন্তু গোপনে তারা ঠিকই ইসরাইলে অস্ত্র ও গোলাবারুদ রফতানি অব্যাহত রেখেছে ও রাখবে। তাই তাদের কথায় বিশ্বাস করতে নেই বরং বিশ্বাস করাই অনুচিত ।


রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

تبصرہ ارسال

You are replying to: .